গর্ভাবস্থায় কাঁচা কলা খাওয়ার উপকারিতা

 

একজন গর্ভবতী নারী গর্ভাবস্থায় খাবারের বিষয়ে বেশ সতর্ক থাকা জরুরী, তবে এ অবস্থায় আপনি কাঁচা কলা খাওয়ার খেতে পারেন। এবং এটি আপনার জন্য উপকারীও হতে পারে কারণ এটিতে রয়েছে পটাশিয়াম আইরন এবং ফাইবার যা ইলেকট্রোলাইট ভারসাম্য বজায় রাখতে সক্ষম এবং স্নায়ু ও বেশির কার্যকারিতা উন্নত করতে এবং আয়রনের চাহিদা পূরণ করতে সাহায্য করে।

গর্ভাবস্থায়-কাঁচা-কলা-খাওয়ার-উপকারিতা

এবং গর্ভবতী মায়েদের জন্য এটি একটি পুষ্টিকর খাবার। গর্ভাবস্থায় তালিকা গত সুপারিশগুলোর অগণিত নেভিগেট করা কঠিন হতে পারে। অনেক ফলের মধ্যে আপনি আপনার খাদ্য তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন, কলা সেগুলোর মধ্যে অন্যতম পুষ্টিগত একটি খাবার। কারণ এতে রয়েছে পটাশিয়াম ভিটামিন বি ৬ প্রাকৃতিক শর্করা ফলেট এবং এটি কম চর্বি এবং কোলেস্ট্রল মুক্ত। 

আরো পড়ুন ঃ পেটের চর্বি কমানোর ৯টি সহজ উপায়

পেজ সূচিপত্র ঃ 

গর্ভাবস্থায় কলার উপকারিতা 

গর্ভাবস্থায় বিভিন্ন খাবারের মতো কলা ও একটি পুষ্টিকর খাবার হিসেবে ধরা হয়, কারণ কলায় পাওয়া ভিটামিন বি ৬ বমি বমি ভাব এবং বমি কমাতে সাহায্য করে বিশেষ করে প্রথম তিন মাসে। দিনের শুরুতে কলা খেলে পেট ঠিক থাকে এবং কোন অতিরিক্ত চিনি বা ক্যাফেইন ছাড়াই প্রাকৃতিক শক্তি বৃদ্ধি করে। গর্ভাবস্থায় ক্লান্তি বোধ করা সাধারণ একটি বিষয়। কলায় প্রাকৃতিক কার্বোহাইড্রেট থাকে যা দ্রুত এবং টেকসই শক্তি সরবরাহ করে। যা এগুলোকে মধ্যাহ্নভোজ বা বিকালের নাস্তার জন্য একটি নিখুঁত খাবার করে তোলে। যেহেতু কলায় ফলেদ এবং ভিটামিন বি ৬ উভয়েই থাকে যার শিশুর মস্তিষ্ক এবং স্নায়ু বিকাশের জন্য প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান। গর্ভাবস্থার প্রথম দিকে ফলেদের ঘাটতি নিউরাল টিউব ত্রুটির কারণ হতে পারে, যা প্রসব পূর্ব খাদ্য তালিকায় কলা কে একটি বুদ্ধিমানের সংযোজন করে তোলে। কলা এমন একটি খাবার যার রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। উচ্চ পটাশিয়ামের মাত্রার কারণে কলা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে থাকে। গর্ভাবস্থায় যখন গর্ভকালীন রক্ত চাপ ঝুঁকি বৃদ্ধি পায় তখন এটি বিশেষভাবে উপকারী হতে পারে। কলা হজমে সহায়ক এবং কষ্ট কাঠিন্য প্রতিরোধ করতে সক্ষম। গর্ভাবস্থায় হরমোনের পরিবর্তনের কারণে কষ্ট কাঠিন্য একটি সাধারন চিন্তার বিষয়। কলা খাদ্য তালিকা গত ফাইবার থাকে যা অন্ত্রের গতিবেগ উন্নত করতে সাহায্য করে এবং প্রাকৃতিকভাবে হজম শক্তিকে উন্নত করে। কলা এমন একটি খাবার যা বেশির পিছনে প্রতিরোধ করতে সহায়ক, পেশীতে টান বা পায়ে ব্যথা গর্ব অবস্থায় ঘন ঘন অস্বস্তিকর কারণ, কলাতে রয়েছে ম্যাগনেসিয়াম এবং পটাশিয়াম যা পেশির টানের ফ্রিকোয়েন্সি এবং তীব্রতা কমাতে সাহায্য করে থাকে। 

গর্ভাবস্থায়-কাঁচা-কলা-খাওয়ার-উপকারিতা

গর্ভাবস্থায় দুধ এবং কলা একসাথে খাওয়ার উপকারিতা 

গর্ভাবস্থায় কাঁচা কলা এবং দুধ একসাথে খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন। দুধ এবং কলা আমাদের সাথে অতি পরিচিত দুটি পুষ্টি গুণাগুণ সম্পন্ন খাবার। দুধের মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ প্রোটিন এবং কলার মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন ভিটামিন। বুট এবং কলা একসাথে খেলে সবচেয়ে বেশি কার্যকারিতা হবে, শরীরের ওজন বাড়তে এবং শরীরের ফ্যাট বাড়তে সাহায্য করবে। যা যারা তাদের চেহারা নিয়ে ওজন বাড়ার চিন্তা করে থাকেন তারা নিয়মিত দুধ এবং কলা একসাথে খেলে চেহারার ব্যাপক পরিবর্তন লক্ষ্য করে যাবে। দুধ এবং কলা ভাতের সাথে মিশিয়ে খেতে পারলে খাবারের রুচিবোধ বাড়তে সাহায্য করবে যা শরীরের ওজন বৃদ্ধি করে দিবে।  সাধারণত গ্রামাঞ্চলে দেখা যায় রমজানের সেহরির সময় তরকারি দিয়ে খাবার খাওয়ার পর দুধ এবং কলা দিয়ে অনেকে ভাত  খেয়ে থাকেন, এটা একদিকে যেমন ভালো মন্দ তরকারির অভাব পূরণ করে থাকে অন্যদিকে শরীরে ওজন বাড়ানোর জন্য অধিক উপযোগী বলে মনে করা হয়। ঝড়ের তুলনায় গ্রামের সবকিছুর দাম সীমিত এবং সহজে পাওয়া যায় তাই গ্রামের মানুষেরা ইচ্ছা করলে এতে বেশি বেশি করে খেতে পারেন। যেহেতু দুধ এবং কলা একটি সহজলভ্য খাবার এবং মানুষের হাতের নাগালেই থাকে তাই প্রায় সব পরিবারেই এটি খাওয়ার প্রচলন দেখা যায়। তবে সারা বছর খেতে না পারলে বিশেষ করে রমজানে বেশি বেশি খেতে দেখা যায়। তবে তবে যাদের ওজন শুরু থেকেই বেশি এবং ফ্যাট রয়েছে তাদের জন্য এই দুটি খাবার একসাথে না খাওয়াই ভালো। দুধ এবং কলা খাওয়ার কার্যকরী ভূমিকা অপরিহার্য, তাই আমার মতে অতিরিক্ত চিন্তা বা ক্ষতিকর দিক চিন্তা না করে আপনার শারীরিক শক্তি বৃদ্ধি করতে এবং স্বাভাবিক ভারসাম্য বজায় রাখতে চাইলে নিয়মিত দুধ কলা খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে পারেন। সারাদিনের পরিশ্রম শেষে এবং অনেক খাটুনির পরে রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে দুধ এবং কলা খেলে আপনার শরীরে এনার্জি ফিরে যেতে সাহায্য করবে,তাই দুধ কলা খাওয়ার অনেক উপকারিতা রয়েছে।

আরো পড়ুন ঃ গর্ভাবস্থায় পানি  ভাঙার লক্ষণ

কাঁচা কলা পুষ্টিগুনে ভরপুর 

কাঁচা কলায় প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি রয়েছে। কাঁচা কলা অত্যাবশ্যকীয় ভিটামিন, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং খনিজ সমৃদ্ধ। যা এগুলো কি একটি ভালো সংযোজন করে তুলে। একটি মাঝারি সাইজের কাঁচা কলায় প্রায় ১০০ ক্যালরি থাকে এবং প্রচুর পুষ্টি সরবরাহ করে। এছাড়াও কাঁচা কলাতে রয়েছে 

  1. পটাশিয়াম: কাঁচা কলা হলো পটাশিয়ামের একটি বড় উৎস। পটাশিয়াম সঠিক হার্ট এবং পেশি ফাংশন বজায় রাখতে এবং রক্তচাপের নিয়ম মাত্রা নিয়ন্ত্রণের সহায়তা করার জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
  2. ভিটামিন সি: কাঁচা কলা ভিটামিন সি সমৃদ্ধ, এতে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি রয়েছে। ভিটামিন সি একটি কার্ডিনাল অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা একটি স্বাস্থ্যকর ইমিউন  সিস্টেমকে সমর্থন করে এবং কোলাজেন উৎপাদনে সহায়তা করে, এবং স্বাস্থ্যকর ত্বক পরিচালনা করে।
  3. ম্যাগনেসিয়াম : কাঁচা কলায় ম্যাগনেসিয়াম থাকে, যা টিভির প্রায় ৭% প্রদান করে। এই খনিজটি হাড়ের স্বাস্থ্যকে সমর্থন করেন, স্বাভাবিক স্নায়ু ফাংশন বজায় রাখতে সাহায্য করে এবং কাঁচা কলার এনার্জির বিপাকের বারোটি স্বাস্থ্য উপকারে ভুমিকা পালন করে থাকে। 
  4. খাদ্যতালিকাগত ফাইবার থাকে : কাঁচা কলা খাদ্য তালিকা গত ফাইবারের একটি চমৎকার উৎস যা হজম শক্তিকে উন্নত করে,পূর্ণতা অনুভব করে এবং রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। 

গর্ভাবস্থায় কাঁচা কলা খেলে কি হয় 

গর্ভাবস্থায় কাঁচা কলা খেলে তেমন কোন ক্ষতি হয় না বরং উপকার এবং এতে নিরাপদ একটি খাবার। কাঁচা তলায় থাকা পটাশিয়াম ইলেকট্রোলাইট ভারসাম্য বজায় রাখতে ও স্নায়ু ও পেশির সঞ্চালন ঠিক রাখতে এবং রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ রাখতে সহায়তা করে। এতে থাকা আইরন গর্ভবতী নারীর জন্য আয়রনের চাহিদা পূরণ করে থাকে। তবে এসিডিটি বা খনিজ পদার্থের অ্যালার্জি থাকলে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত। 

গর্ভাবস্থায় কলা খাওয়ার নিয়ম 

প্রতিটি খাবারেরই একটি নিয়ম রয়েছে, এবং কলা খাওয়ার ক্ষেত্রেও এটির ব্যতিক্রম কিছু নয় । এটি সচরাচর সহজলভ্য এবং মানুষের নাগালের কাছে রয়েছে বলে এতে অতিরিক্ত খাওয়াও ঠিক হবে না পরিমিত খাওয়া উচিত। বেশি কলা খাওয়া এড়িয়ে চলুন কারণ এতে চিনির পরিমাণ বেশি থাকে এবং রক্তের শর্করার মাত্রা বাড়তে পারে। এটিকে আপনি সঠিক সময় খেতে পারেন বমি বমি ভাব বেশি হলে কলা খাওয়া থেকে বিরত থাকুন কারণ এতে সমস্যা বাড়তে পারে। এবং আপনার যদি ডায়াবেটিস থাকে সেক্ষেত্রে আপনি এ থেকে এড়িয়ে চলাই ভালো অথবা চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে পারেন কারণ এটি উচ্চ চিনির মাত্রা বাড়াতে পারে, অতএব আপনার যদি ডায়াবেটিস থেকে থাকে তাহলে কলা খাওয়া থেকে বিরত থাকাই ভালো। শুধু কলার উপর নির্ভর না করে অন্যান্য ফল সবজি এবং প্রোটিন সমৃদ্ধ সুষম খাবার খান যাতে শরীরের প্রয়োজনীয় সকল পুষ্টি উপাদান পাওয়া যায়। যদি আপনার কলা সহ্য না হয় বা অস্বস্তি লাগে তাহলে কলা না খাওয়াই ভালো। কারণ প্রতিটা মহিলারই আলাদা শরীর তাই নিজে শরীরের প্রতিক্রিয়া বুঝে খাবার গ্রহণ করা উচিত। কাঁচা কলা হজম সংক্রান্ত সমস্যা যেমন ফোলা ভাব এবং বদ ওজন দূর করতে সাহায্য করে এবং এতে থাকা পটাশিয়াম উচ্চ রক্তচাপ ও স্টপ এর ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। তবে গর্ভাবস্থায় যেহেতু সুষম এবং বৈচিত্রপূর্ণ খাবার খাওয়ার জরুরী কোন নির্দিষ্ট খাবার নিয়ে সন্দেহ থাকলে বা কোন শারীরিক সমস্যা থাকলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

গর্ভাবস্থায় একজন নারীর কয়টি কলা খাওয়া উচিত 

একটি মাঝারি পরিমান কোনো ক্ষতি করবে না কিন্তু অতিরিক্ত সেবন অজানা জটিলতার সৃষ্টি করতে পারে। তাই সপ্তাহে দুই থেকে তিনটি কলা খেতে পারেন। কলায় ক্যালরি এবং চর্বি কম কিন্তু পটাশিয়াম ম্যাগনেসিয়াম ম্যাঙ্গানিজ ভিটামিন বি ৬ টাই টাইপার কপার এবং ফাইবার ফলেট সমৃদ্ধ, সাধারণত ডাক্তাররা গর্ব অবস্থায় কলা খাওয়ার পরামর্শ দেন না কারণ এতে ফুরোকৌমারিন থাকে, যা অনেক ফল ও সবজিতে পাওয়া যায় পোকামাকড় থেকে রক্ষা করার জন্য। এই রাসায়নিক মায়ের পাশাপাশি গর্ভের শিশুর ক্ষতির কারণ হতে পারে তাই এই সময়ে কলা খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয় না। কিছু খনিজ পদার্থের এলার্জি থাকলে বা এসিডিজ থাকলে কলা এড়িয়ে যাওয়াই ভালো। আপনার স্বার্থের কোন সমস্যা থাকলে অবশ্যই আপনার ডাক্তার বা ডায়েটিশিয়ানের সাথে যোগাযোগ রাখুন কারণ তারা আপনাকে আরো ভালো ডায়েট প্ল্যান বা চার্ট দিয়ে সাহায্য করতে পারে।

গর্ভাবস্থায় একজন মা কেন খাবেন 

  • সকালের দুর্বলতা দূর করে : মাথাব্যথা, এসিডিটি ইত্যাদি নিয়ে ঘুম থেকে ওঠা নিশ্চয়ই অনেক কষ্টকর, তাই সতেজ এবং সুস্থ বোধ করার জন্য অবশ্যই এসব লক্ষণ কমানোর উপায় সন্ধান করতে হয়। বিশেষজ্ঞদের মতে কলাতে থাকা ভিটামিন বি পূর্ণ যা গর্ভবতী নারীদের ক্ষেত্রে প্রাকৃতিকভাবে বমি রোধ করতে সাহায্য করে। গর্ভাবস্থায় খাদ্য তালিকায় কলা যোগ করলে তা আপনার সকালে দুর্বলতা কমাতে সাহায্য করতে পারে। 
  • রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম : কলায় থাকা প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম যা স্বাস্থ্যকর রক্তচাপের মাত্রা বজায় রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। গর্ভাবস্থায় প্রায় রক্তচাপের উঠানামা হয় যান নিয়মিত কলা খাওয়ার মাধ্যমে এড়ানো যায় তাই এদিকে খেয়াল রাখুন। উপকারী ফল কলা এ সময় আপনার খাবারের অংশ করে নিতে পারেন।
  • শিশুর মস্তিষ্কের বিকাশ ঘটাতে সাহায্য করে : ভিটামিন বি ৬, আইরন এবং ফলিক অ্যাসিড মস্তিষ্কের স্বাস্থ্যের বিকাশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করা হয়। উপকারী ফল কলাতে এর সবগুলোই পাওয়া যায়। তাই এই ফল আপনার খাদ্য তালিকায় যোগ করুন এবং সন্তানের মস্তিষ্কের স্বাস্থ্যের উন্নতিতে সহায়তা করুন। 
  • বুকের জ্বালাপোড়া কমায়: গর্ভাবস্থায় অনেকের বুক জ্বালা সমস্যা দেখা দেয়, যদিও এ ধরনের উপসর্গ সম্পূর্ণরূপে এড়ানো যায় না, তবে কলা খেলে তা খাদ্যনালী এবং পাকস্থলীতে অম্লতার মাত্রা কমিয়ে রাখে। এটি আপনাকে কিছুটা স্বস্তি দেবে, তাই গর্ভাবস্থায় এ ধরনের সমস্যা কমাতে চাইলে নিয়মিত কলা খাওয়ার অভ্যাস করুন। 

মন্তব্য 

আপনার মধ্যে কলা অন্তর্ভুক্ত গর্ভাবস্থার খাদ্য সকালের অসুস্থতা দূর করা থেকে শুরু করে ভ্রুনের বিকাশ সহায়তা করা পর্যন্ত অসংখ্য স্বাস্থ্য সুবিধা দিতে পারে। তাদের সমৃদ্ধ পুষ্টির প্রোফাইল এবং প্রাকৃতিক নিশ্চয়ই সাথে কলা গর্ভবতী মহিলাদের জন্য একটি সুবিধা জনক এবং স্বাস্থ্যকর  পছন্দের তালিকায় রাখতে পারেন। এটা আপনার শরীর স্বাস্থ্য যেমন ভালো থাকবে অপরদিকে বিভিন্ন রোগবালায় থেকে নিরাপদ থাকতে পারবেন। কান গলা শরীরের স্বাভাবিক ভারসাম্য বজায় রাখতে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে এটি সাহায্য করে থাকে। আপনি যদি স্বাস্থ্য সচেতন হয়ে থাকেন তাহলে আপনার এবং আপনার পরিবারের সদস্যদের ভালো রাখতে নিয়মিত কলা খাওয়ার অভ্যাস করে তুলুন। আপনার এবং আপনার পরিবারের সুস্থতা কামনা করছি এই পোস্টটি সম্পর্কে যদি আপনার কোন কিছু জানতে ইচ্ছা হয় তাহলে কমেন্টে জানতে পারেন এবং পোস্টটি যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে শেয়ার করে দেবেন যাতে অন্যরা দেখার সুযোগ পাই, ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url