কবুতরের মাংসের উপকারিতা ও অপকারিতা


কবুতরের মাংসের উপকারিতা ও অপকারিতা পড়ে আপনারা যা যা জানতে পারবেন

কবুতরের মাংসে উচ্চমাত্রার প্রোটিন ও খনিজ লবণ থাকে,যা শরীর কে শক্তি যোগাই ও রক্ত শুন্যতা দূর করে।কবুতেরর মাংসের স্বাদ মুরগীর মাংসের চেয়ে বেশি হয়ে থাকে।এখানে থাকা প্রোটিন এর মান১০০ গ্রামে ৭৫,৫ যা গরুর মাংসের কাছাকাছি । এমনকি এতে প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদনও থাকে মুরগীর মাংসের চেয়ে বেশি । একটি কবুতরের মাংসে আয়রন ,ফসফরাস ভিটামিন বি থাকে । এসব উপাদান আমাদের মস্তিস্ক ও ত্বকের সাস্থের পাশাপাশি রক্ত সঞ্চালন কেও উন্নত করে। 






















কবুতর মানুষ ও পরিবেশের জন্য বহুমুখী ভাবে উপকার একটি প্রাণী । ইতিহাসের পরতে পরতে এর অবদান অপরিসীম । প্রাচিনকাল থেকে কবুতর কে শান্তির প্রতিক হিসাবে গণ্য করা হয় । এবং প্রাচিনকাল থেকে এর উপকারিতা মানুষ লাভ করে আসছে । কবুতর প্রাচিন্নকাল থেকে বার্তা বাহক হিসাবে ব্যাপক পরিচত। যখন যোগাযোগ বাবস্থা তেমন ভাল ছিল না তখন কবুতরের মাধ্যমে এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে সহজ খবর পোঁছান যেত চিঠির মাধ্যমে ।এসময় কবুতর কে ডাক কবুতর নামে ডাকা হত । কারন এটি যুদ্ধের সময় বিভিন্ন বার্তা পৌছিয়ে অনএক উপকার করত। এটি শান্তি ভালবাসা ও আনন্দের প্রতীক । বর্তমান সময় ও অনেকে সৌখিনতার কারনে কবুতর পালন করে থাকে ।  আবার গ্রাম এবং শহরে কবুতর পালন একটি আয় এর উৎস ,এটা একটি লাভজনক বাবসা ।  




কবুতরের মাংসে থাকা প্রোটিন শিশু ও প্রাপ্তবয়স্কদের বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে । কবুতরের মাংস উচ্চ খনিজ উপাদান আছে। বিভিন্ন খনিজ গুলোর মধ্যে অন্যতম হলো সেলেনিয়াম। কবুতরের মাংসের যথেষ্ট পরিমাণ জিংক থাকে। যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। কবুতরের মাংস আমাদের অঙ্গ রক্তের জন্য ভালো। এই পাখির হাড়ের মধ্যে এমন একটি পদার্থ আছে যা ত্বকের স্থিতিস্থাপকতা বাড়ায় ও রক্ত সঞ্চালন উন্নত করে।

কবুতরের মাংস স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী হলেও এর চামড়া বেশি চলিযুক্ত তাই অতিরিক্ত কবুতরের মাংস খাওয়া উচিত নয় অবশ্যই পরিমাণ নিতে তবেই খাওয়া উচিত কবুতরের মাংস।


এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url